Advertisement
কুরআনের আয়াত:১. সুরা আল-বাকারাহ (২:১৮৫): "রমজান মাস, যে মাসে কুরআন নাজিল করা হয়েছে, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সঠিক পথের দিশা। সুতরাং, তোমাদের মধ্যে যারা এই মাস পাবে, তারা যেন রোজা রাখে।"
এই আয়াতে আল্লাহ রমজান মাসের তাৎপর্য এবং রোজা রাখার বিধান স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন। কুরআন নাজিল হওয়ার কারণে এই মাসের বিশেষ মর্যাদা রয়েছে।
হাদিস:
১. আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: "যে ব্যক্তি ঈমান সহকারে এবং সাওয়াবের আশায় রমজানের রোজা পালন করবে, তার পূর্ববর্তী সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।" — (বুখারি: ১৯০১, মুসলিম: ৭৬০)
২. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: "রমজান মাস এলে জান্নাতের দরজা খুলে দেওয়া হয়, জাহান্নামের দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং শয়তানদের শিকলবদ্ধ করা হয়।" — (বুখারি: ১৮৯৯, মুসলিম: ১০৭৯)
৩. রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: "রমজানে রয়েছে একটি রাত (লাইলাতুল কদর), যা হাজার মাসের চেয়েও উত্তম। যে ব্যক্তি সেই রাতের সওয়াব লাভে বঞ্চিত হলো, সে প্রকৃতপক্ষে বঞ্চিত।" — (মুসলিম: ১১৬৭)
সংক্ষেপে:
রমজান মাস কুরআনে এবং হাদিসে অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি মাস হিসেবে উল্লেখিত। এই মাসে রোজা রাখা, ইবাদত করা, এবং পাপ থেকে বিরত থাকা ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান।
Advertisement
Event Venue & Nearby Stays
Bangla, Dhaka, Bangladesh